আসা করি আপনারা সব্বাই অনেক অনেক ভাল আছেন। মনে হচ্ছে টেকটিউনস আগের চেয়ে অনেক বদলে গেছে। অনেক নতুন টিউনারদের দেখতে পেয়ে ভাল লাগার পরিমান টুকো যেন আরও একটু বেড়ে গেল। সকল টিউনার এবং সকল ভিজিটরদের প্রতি রইলো আমার বুক ভরা ভালবাসা। একজন সাধারন মানুষ হিসাবে আপনার আমাকে যা দিয়েছেন তা আমার কাছে অনেক কিছু। আমি এ পর্য়ন্ত যত গুলো হ্যাকিং বিষয়ক টিউন করেছি তাতে আপনাদের প্রচুর সারা পেয়েছি। এই সারা পাওয়া এবং এই সারা থেকেই হয়তো আজ এশিয়ার প্রথম সম্পূর্ণ বাংলা হ্যাকিং ইবুক .EXE এর সৃষ্টি হচ্ছে। হ্যাকিং বিষয়ে জ্ঞন পিপাসুদের চাহিদা পূরণের লক্ষে আমার এবং আমাদের এই ক্ষুদ্র প্যয়াস। এই বইটিতে আমি এবং আমরা মূলত হ্যাকিং সমন্ধে প্রাথমিক ধারণা, ইতিহাস, হ্যাকিং এর ধরন, হ্যাকিং প্রতিরোধে শতভাগ নিরাপত্তা প্রদান এবং রোমাঞ্চকর হ্যাকিং কৌশল সমন্ধে আলোচনা করেছি। যে খানে স্থান পেয়েছে শতভাগ নিশ্চতাসহ ইমেইল হ্যাকিং। আমার লক্ষ্য হ্যাকিং সমন্ধে জ্ঞানপিপাসুদের কিছুটা জ্ঞানের চাহিদা মেটানো। আশা করছি এর মাধ্যমে জ্ঞানপিপাসুদের কিছুটা জ্ঞানের চাহিদা পূরণ হবে। তথ্য প্রযুক্তির দিক থেকে বাংলাদেশ হয়তো এখন আগের চেয়ে অনেক উন্নতি সাধন করেছে। তবে বাংলাদেশে এখনো সাইবার ক্ষাতে অনেক পিছিয়ে। এটা নিশ্চিত যে আমাদের বাংলাদেশে হয়তো কখনো বড় মাপের হ্যাকার তৈরি হবে না বা তৈরি হতে দেওয়া হবে না। এর প্রধান কারন বাংলাদেশের প্রশাসন হ্যাকারদের বিস্তারকে প্রতিরোধ করছে যার ফলাফল হিসাবে বাংলাদেশে সাইবার নিরাপত্বা জড়ালো ভাবে গড়ে উঠেনি। তবে আমরা কখনোই চাই না নিজের মাতৃভূমির ক্ষতি করতে। আমাদেরও খারাপ লাগে যখন শুনি বাংলাদেশের ওয়েব প্রোর্টালগুলো ভারতের হ্যাকার কতৃক হ্যাক হয়। তাই সরকারের প্রতি আকুল আবেদন বাংলাদেশের হ্যাকারদেরকে দেশের সম্পদ হিসাবে মনে করা এবং হ্যাকিং কে শিক্ষা হিসাবে মনে করা।
আজকের এই রাত এবং আগামীকাল সকালটুকুর জন্য হয়তো আমি টেকটিউনসে আছি। এরপর হয়তো হারিয়ে যাব অদৃশ্য কেন নগরীতে…
U gonna write a book? :\
ReplyDelete